ডিপেস্নামা কৃষিবিদ ইনষ্টিটিউশন, বাংলাদেশ গঠনতন্ত্র

তথ্য সমূহ

অনুচ্ছেদ-১

নামকরন, অবস্থান ও বিস্তৃতি

১.১।      নামঃ এই সংগঠনের নাম ও লিখন পদ্ধতি হবে ডিপেস্নামা কৃষিবিদ ইনষ্টিটিউশন, বাংলাদেশ।

ইংরেজী রূপঃ DIPLOMA KRISHIBID INSTITUTION, BANGLADESH

সংÿÿপ্ত বাংলা রূপঃ ডি.কে.আই.বি।

সংÿÿপ্ত ইংরেজী রূপঃ D. K. I. B

 

১.২।      ইনষ্টিটিউশনঃ এই গঠনতন্ত্রে ‘‘ ইনষ্টিটিউশন’’ বলতে ‘‘ ডিপেস্নামা কৃষিবিদ ইনষ্টিটিউশন, বাংলাদেশ ’’ – বুঝাবে

 

১.৩।      ডিপেস্নামা কৃষিবিদঃ এই গঠনতন্ত্রে ‘‘ ডিপেস্নামা কৃষিবিদ’’ বলতে বাংলাদেশ কারিগরি শিÿা বোর্ড থেকে কৃষি ডিপেস্নামা সনদ প্রাপ্ত ব্যক্তিকে বুঝাবে।

 

১.৪।      পতাকাঃ এই ইনষ্টিটিউশনের ৫ঃ৩ আকৃতির সবুজ জমিনের মধ্যস্থলে প্রস্থের অর্ধ ব্যাসের গোলাকার সাদা বৃত্তের মাঝে একটি সবুজ পাট গাছ, বামে একটি বক্রাকৃতি গমের ছড়া. ডানে একটি বৃক্রাকৃতি ধানের ছড়া সম্বলিত একটি পতাকা থাকবে। গোলাকার বৃত্তের উপর অর্ধাংশে পরিধির ভিতরে উদীয়মান সূর্য অঙ্কিত থাকবে

 

১.৫।      মনোগ্রামঃ বৃত্তের মধ্যে একটি সবুজ পাট গাছ, বামে একটি বক্রাকৃতি গমের ছড়া. ডানে একটি বৃক্রাকৃতি ধানের ছড়া থাকবে। গোলাকার বৃত্তের উপর অর্ধাংশে পরিধির ভিতরে উদীয়মান সূর্য অঙ্কিত থাকবে এবং অর্ধবৃত্তের উপরের অংশে ‘‘ডিপেস্নামা কৃষিবিদ ইনষ্টিটিউশন’’ নিচের অংশে ‘‘ বাংলাদেশ’’ লেখা থাকবে।

১.৬।      অবস্থানঃ ইনষ্টিটিউশনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত হবে।

১.৭।      বিস্তৃতিঃ সমগ্র বাংলাদেশ।

অনুচ্ছেদ-২

লÿ্য ও উদ্দেশ্য

 

২.১।      এই ইনষ্টিটিউশন একটি অরাজনৈতিক ও কল্যাণমুখী পেশাজীবি প্রতিষ্ঠান।

 

২.২।      এই ইনষ্টিটিউশন, দেশ ও জাতীর উন্নয়নে সদস্যদের পেশাগত মান উন্নয়ন, পারস্পারিক সম্পর্ক ঘনিষ্ঠতর করণ এবং সার্বিক কল্যাণ সাধনে সচেষ্ট থাকবে।

২.৩।      এই ইনষ্টিটিউশন বাংলাদেশের সকল ডিপেস্নামা কৃষিবিদদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং স্বার্থ সংরÿনে সর্বাত্নক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।

২.৪।      সদস্যদের প্রত্যÿ অভিজ্ঞতা সঞ্চয়, দÿতা বৃদ্ধি ও পেশাগত মান উন্নয়নের উদ্দেশ্যে, শিক্ষ, প্রশিÿন, সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, গবেষনা, প্রকাশনা ও বিনোদন মূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।

২.৫।      অসুস্থ্য/দুস্থ/দূর্দশাগ্রস্থ/আর্থিক ভাবে ÿতিগ্রস্থ ডিপেস্নামা কৃষিবিদদের আর্থিক সহায়তা দানের লক্ষ কেন্দ্রীয় পর্য্যায়ে ‘‘ডিপেস্নামা কৃষিবিদ ইনষ্টিটিউশন, বাংলাদেশ’’ এর একটি কল্যাণ তহবিল থাকবে। এই কল্যাণ তহবিল এর নাম হবে ‘‘ ডিপেস্নামা কৃষিবিদ কল্যাণ তহবিল’’। কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি কর্তৃক প্রণীত ও অনুমোদিত নীতিমালা অনুযায়ী কল্যাণ তহবিল এর যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

অনুচ্ছেদ-৩

সদস্য পদ লাভ

৩.১।      যোগ্যতাঃ (ক) বাংলাদেশ কারিগরি শিÿা বোর্ড থেকে ‘‘ কৃষি ডিপেস্নামা’’ সনদ প্রাপ্ত ডিপেস্নামা কৃষিবিদদের জন্য প্রযোজ্য কর্মÿÿত্রে কর্মরত ডিপেস্নামা কৃষিবিদ।

(খ) বাংলাদেশ কারিগরি শিÿা বোর্ড থেকে ‘‘ কৃষি ডিপেস্নামা’’ সনদ প্রাপ্ত ডিপেস্নামা কৃষিবিদদের জন্য প্রযোজ্য কর্মÿÿত্র থেকে অবসর প্রাপ্ত ডিপেস্নামা কৃষিবিদ।

৩.২।      সদস্য পদ লাভের পদ্ধতিঃ ৩.১ উপ-অনুচ্ছেদে বর্ণিত যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তিগন ইনষ্টিটিউশনের নির্ধারিত ফরমে সদস্য পদ লাভের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

৩.৩।     সম্মানী সদস্যঃ এই গঠনতন্ত্রের ৩.১ উপ-অনুচ্ছেদে বর্ণিত শর্তটি পুরন করেন না কিন্তু এই ইনষ্টিটিউশনের আদর্শ, উদ্দেশ্য ও মুলনীতির প্রতি আস্থাশীল এমন ব্যক্তি এই ইনষ্টিটিউশনের জাতীয় কমিটির সম্মতি ও অনুমোদনক্রমে ইনষ্টিটিউশনের সম্মানী সদস্য হিসেবে মনোনয়ন লাভের যোগ্যতা অর্জন করবেন। এই সদস্য সংখ্যা কোন অবস্থাতেই মোট সদস্য সংখ্যার শতকরা ১ ভাগের  বেশি হবে না।

৩.৪।      আজীবন সদস্যঃ এই ইনষ্টিটিউশনের যাবতীয় আইন- কানুন, আদর্শ ও উদ্দেশ্যের প্রতি আস্থাশীল কোন ব্যক্তি ইনষ্টিটিউশনের অনুকূলে এককালীন দশ হাজার টাকা বা সমপরিমান সম্পদ দান করলে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অনুমোদনক্রমে আজীবন সদস্য হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবেন।

৩.৫।      ভোটাধিকারঃ কেবলমাত্র ৩.১ এর (ক) এবং (খ) উপ-অনুচ্ছেদে বর্ণিত এবং নবায়নকৃত সদস্যগনই ভোটাধিকার প্রাপ্ত সদস্য বলে গণ্য হবেন।

অনুচ্ছেদ -৪

ভর্তি ফি, চাঁদা, অনুদান

৪.১।      ভর্তি ফিঃ ইনষ্টিটিউশনের সদস্য হতে হলে ভর্তির সময় এককালীন ১০০/-(একশত) টাকা ভর্তি ফি প্রদান করে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে।

 

৪.২।      সদস্য নবায়নঃ প্রত্যেক সদস্য নির্বাচনের পূর্বে সকল সত্মরের যাবতীয় বকেয়া চাঁদা পরিশোধ করে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি কর্তৃক ধার্যকৃত  নবায়ন ফি সহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে সদস্যপদ নবায়ন করতে হবে।

৪.৩।      চাঁদাঃ

(ক)      প্রত্যেক সদস্য বার্ষিক চাঁদা হিসাবে ৩০০/-(তিনশত) টাকা প্রতি ইংরেজী বর্ষে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে  এককালীন প্রদান করবেন। যার বিভাজন কেন্দ্র ৬০/-(ষাট) টাকা, অঞ্চল / সমন্বয় কমিটি ৩০/-(ত্রিশ) টাকা, জেলা/ বিভাগ/ সংস্থা / মহানগর ১৫০/-( একশত পঞ্চাশ) টাকা, উপজেলা/ থানা / ইউনিট শাখা ৬০/- (ষাট) টাকা প্রাপ্ত হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published.